slider images
slider images

ইসবগুলের ভুসি ( ২৫০ গ্রাম )

850 Tk. 990 Tk.

ইসবগুলের ভুসি সকলের কাছেই বেশ পরিচিত। বিশেষ করে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে যারা ভূগছেন তাদের জন্য যেনো আশির্বাদ স্বরূপ। এই উপাদানটি মূলত একটি গুল্ম জাতীয় গাছের বীজ থেকে প্রস্তুতকৃত। এর আদি আবাস ভূমধ্যসাগরীয় দেশগুলোতে হলেও ক্রমে এর বিস্তৃতি ঘটেছে স্পেন, উত্তর আফ্রিকা, চীন, পাকিস্তানের কিছু অঞ্চল, ভারত এবং বাংলাদেশে। পেটের নানাবিধ সমস্যায় চমৎকার কাজ করে বলে এটি বেশ সমাদৃত। মূলত বীজের খোসাকেই আমরা ইসবগুলের ভুসি বলে চিনে থাকি।

ইসবগুলের ভুসির উপকারিতা

১। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানে দারুণ উপযোগী।
২। পরিপাকতন্ত্র সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যা যেমন পাইলস, আইবিএস, পেটে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী।
৩। ডায়রিয়াতেও ভালো কাজ করে।
৪। ওজন কমাতে ভূমিকা রাখে।
৫। রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
৬। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যেও উপকারী।
৭। অ্যাসিডিটি সমস্যা সমাধান এবং হজমক্রিয়া উন্নতিতে সহায়ক।

কেনো নিবেন খাস ফুডের ইসবগুলের ভুসি?

১। ভারত থেকে আনা উন্নতমানের ভুসি।
২। কোনরূপ ভেজাল মেশানো হয় না।
৩। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্যাকেটজাত করে বাজারজাত করা হয়।

যেভাবে গ্রহণ করবেন ইসবগুলের ভুসি

১। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণেঃ ১ গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে ২ চামচ ইসবগুল মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন।
২। ডায়রিয়া প্রতিরোধেঃ ২ চামচ ইসবগুলের সাথে ৩ চামচ টাটকা দই মিশিয়ে দিনে ২ বার পান করুন।
৩। অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেঃ প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে পান করতে হবে। এটি পাকস্থলীর অত্যাধিক অ্যাসিড উৎপাদন কমাতে সহায়তা করে।

৪। ওজন কমাতেঃ কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুলের ভুষি ও সামান্য লেবুর রস মশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে।

এছাড়াও ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ  ভুসি ৩ থেকে ৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে গ্রহণ করলেও উপকার পাওয়া যায়। অনেকে রাতে ভিজিয়ে সকালে গ্রহণ করে থাকেন, এভাবেও কাজ করে এই উপাদানটি।

আগে পণ্য দেখে নিন, তারপরে ডেলিভারি ম্যানকে টাকা দিন।

ব্যবহার করা পণ্য ফেরতযোগ্য নয়।

 

Call Us: +880 1722-442844

Email: grahokbazar@gmail.com

 

Related Products